স্থাপিত | ২১ মে ২০০৮ |
---|---|
অবস্থান | বরিশাল, বাংলাদেশ |
ধরন | জাতীয় ইতিহাস জাদুঘর |
সংগ্রহ | |
প্রতিষ্ঠাতা | বাংলাদেশ সরকার |
মালিক | গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকার |
শহীদ ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর বাংলাদেশের বরিশাল জেলার বাবুগঞ্জ উপজেলায় অবস্থিত যা ২০০৮ সালে নির্মাণ করা হয়। এই সময় আগরপুর ইউনিয়নকে বীরশ্রেষ্ঠ জাহাঙ্গীরনগর ইউনিয়ন হিসেবে ঘোষণা করা হয়[১]।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]বীরশ্রেষ্ঠদের স্মৃতি রক্ষা প্রকল্পের আওতায় রহিমগঞ্জে মহিউদ্দিনের পরিবারের দান করা ৩০ শতক জমিতে ৬৭ লাখ টাকা ব্যয়ে ২০০৮ সালে জাদুঘরটি নির্মাণ করা হয়।[২]।
জাদুঘরের পাশ দিয়ে প্রবাহিত সন্ধ্যা নদী থেকে বালু উত্তোলনের কারণে জাদুঘরটি হুমকির মুখে পড়ে। এর ফলে জাদুঘর রক্ষায় সন্ধ্যা নদীর বালু উত্তোলন বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ দেয়।[৩]
সংগ্রহশালা
[সম্পাদনা]জাদুঘরের সংগ্রহ শালায় রয়েছে মহিউদ্দিনের পরিবারকে দেওয়া সরকারি বেসরকারি পদক, মুক্তিযুদ্ধভিত্তিক নানা পোস্টার, সাময়িকী ও পত্রপত্রিকা, মুক্তিযুদ্ধসহ বিভিন্ন বিষয় সম্পর্কিত চার হাজার বই ইত্যাদি।
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ "ক্যাপ্টেন মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর"। জাতীয় তথ্য বাতায়ন। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৯।[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]
- ↑ "নদীর পেটে যাচ্ছে বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর গ্রন্থাগার ও স্মৃতি জাদুঘর"। বাংলাট্রিবিউন। ৯ জানুয়ারি ২০১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১৬ জানুয়ারি ২০১৯।
- ↑ "বীরশ্রেষ্ঠ মহিউদ্দিন জাহাঙ্গীর স্মৃতি জাদুঘর রক্ষায় সন্ধ্যা নদীর বালু উত্তোলন বন্ধে হাইকোর্টের নির্দেশ"। নয়া দিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ১৮ ফেব্রুয়ারি ২০২০।