ইসহাক জমিদার বাড়ি | |
---|---|
সাধারণ তথ্যাবলী | |
ধরন | বাসস্থান |
অবস্থান | লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা |
শহর | লক্ষ্মীপুর সদর উপজেলা, লক্ষ্মীপুর জেলা |
দেশ | বাংলাদেশ |
উন্মুক্ত হয়েছে | অজানা |
স্বত্বাধিকারী | ইসহাক চৌধুরী |
কারিগরি বিবরণ | |
উপাদান | ইট, সুরকি, রড,রেলবিট,চুন,ইত্যাদি |
ভূতল | বাড়ির সামনে রয়েছে একটিখোলা মাঠ। ইহার পূর্ব পাশে একটি ছোট দিঘী রয়েছে। দিঘীর ঘাটে রয়েছে একটি মসজিদের মিনার।জানা যায় যখন মাইকের প্রচলন ছিল না তখন মিনারে উঠে আযান দেওয়া হতো। মিনারের পশ্চিম-দক্ষিণ কোণে রয়েছে পূরনো কারুকার্য খচিত মসজিদ। বাড়িটির চারপাশে সুপারির বাগান। বাড়ির দক্ষিণ, পশ্চিম,ও উত্তর দিকে বাগানের ভেতর তিনটি টয়লেট আছে। যা বর্তমানে নানা প্রকার লতা-পাতায় ভরে গেছে।মিনার ও দিঘীর ঘাটের কিছু অংশ জুড়ে মানুষের হেলান দিয়ে বসার সু-ব্যবস্থা রয়েছে। মিনারটির সাথেই রয়েছে পিচঢালা রাস্তা। রাস্তা থেকে দালানের প্রবেশদ্বার পর্যন্ত রয়েছে ইটের সলিং করা রাস্তা।যা এখন ঘাসে ঢাকা পড়েছে। দালানটির কিছু কিছু অংশে ফাটল ধরেছে।ফাটলে জন্ম নিয়েছে বটগাছ সহ আরো অনেক গাছ।বাড়ির দক্ষিণ অংশ মেরামত করে জমিদার বংশের একটি পরিবার এখনো বসবাস করে। বাড়িটি ভৌতিক আবহ সৃষ্টি করে।বাড়িটির কারুকাজ খুবই মনোমুগ্ধকর। অনেক মানুষ সেখানে অবসর সময় অতিবাহিত করে। |
ইসহাক জমিদার বাড়ি বাংলাদেশের চট্টগ্রাম বিভাগের লক্ষ্মীপুর জেলার অন্তর্ভুক্ত এক ঐতিহাসিক জমিদার বাড়ি।
ইতিহাস
[সম্পাদনা]ভারত উপমহাদেশের ব্রিটিশ শাসন আমলে এই জমিদার বাড়িটি প্রতিষ্ঠিত হয়। এই জমিদার বাড়ির প্রতিষ্ঠাতা ছিলেন ইসহাক চৌধুরী। যা প্রায় ষোল একর জমিতে নির্মাণ করা হয়। এই জমিদার বাড়িটি আগে মনির উদ্দিন ভূঁইয়া বাড়ি নামে পরিচিত ছিল। মনির উদ্দিন ভূঁইয়া ছিলেন এই বাড়ির প্রথম স্থপতি। তিনি জমিদার ইসহাক চৌধুরীর দাদা। পরে জমিদার ইসহাক চৌধুরী ব্রিটিশদের কাছ থেকে জমিদারি কিনে এই বাড়িতে জমিদারি প্রতিষ্ঠিত করেন। তাই পরবর্তীতে এই জমিদার বাড়িটি ইসহাক জমিদার বাড়ি নামে পরিচিতি পায়।
যোগাযোগ ব্যবস্থা
[সম্পাদনা]লক্ষ্মীপুরর সদর উপজলা হতে সড়ক পথে হামছাদি ইউনিয়ন পরিষদের পূর্ব পাশে দিয়ে আধা কিলোমিটারের রাস্তা। [১]
আরও দেখুন
[সম্পাদনা]তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]এই নিবন্ধটি অসম্পূর্ণ। আপনি চাইলে এটিকে সম্প্রসারিত করে উইকিপিডিয়াকে সাহায্য করতে পারেন। |