লন্সেস্টন
লন্সেস্টন হল তাসমানিয়ার দ্বিতীয় বৃহত্তম শহর। রাজ্যের উত্তর অংশে ঘুরে দেখার জন্য এটি একটি আদর্শ ঘাঁটি। শহরটিতে ১৮০৫ সালে প্রথম বসতি স্থাপন হয় এবং এর জনসংখ্যা ৮৭,৬৪৫ (২০২১ সালের নিরিখে। এটি অস্ট্রেলিয়ার পঞ্চম বৃহত্তম অভ্যন্তরীণ শহর।
পর্যটন ওয়েবসাইট
[সম্পাদনা]যোগাযোগ পথ
[সম্পাদনা]বিমান
[সম্পাদনা]অস্ট্রেলিয়ার মূল ভূখণ্ডের মেলবোর্ন শহর থেকে লন্সেস্টন প্রায় ৫০ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত। মেলবোর্ন থেকে ভার্জিন অস্ট্রেলিয়া, কোয়ান্টাস লিংক, জেটস্টার ইত্যাদি সংস্থার দৈনিক বিমান লন্সেস্টনে আসে। সিডনি থেকেও প্রতিদিন সরাসরি বিমান পাওয়া যায়। সপ্তাহের নির্দিষ্ট দিনে দিনের বেলা ব্রিসবেন থেকে লন্সেস্টনের সরাসরি বিমান পাওয়া যায়।
লন্সেস্টন বিমানবন্দর(এলএসটি আইএটিএ) -এর চারটি গেট রয়েছে। এই বিমানবন্দরে খুব বেশি সংখ্যক বিমানের আনাগোনা নেই তাই এখানকার নিরাপত্তা ব্যবস্থা বেশ ভালো। বিমানের জন্য অপেক্ষমাণ যাত্রীদের এলাকায় বিনামূল্যে কিন্তু ধীরগতির ওয়াইফাই, কয়েকটি ক্যাফে, বই, স্মৃতিচিহ্ন ইত্যাদি সাধারণ কিছু জিনিষের দোকান রয়েছে। বিমানবন্দরে গাড়ি ভাড়া পাওয়া যায়।
সড়ক ও গাড়ী
[সম্পাদনা]উত্তর তাসমানিয়ার প্রধান সড়কব্যবস্থার একটি কেন্দ্র হল লন্সেস্টন। হোবার্ট , ডেভনপোর্ট বা বার্নি থেকে হাইওয়ে ১ নামক সড়ক ধরে সহজেই লন্সেস্টনে আসা যায়।
কিভাবে ঘুড়বেন
[সম্পাদনা]লন্সেস্টনের দ্রষ্টব্য স্থানগুলি ঘুড়ে দেখার সেরা উপায় হল গাড়ি বা ট্যাক্সি। ট্যাক্সি ভাড়া পাওয়া যায় কিন্তু কিছু ক্ষেত্রে তা ব্যয়বহুল হতে পারে। যুক্তিসঙ্গত হারেও গাড়ি ভাড়া পাওয়া যায়। এছাড়াও শহরে একটি মেট্রো বাস পরিষেবা রয়েছে।
লন্সেস্টনের চারপাশে এবং শহর থেকে অদূরে অবস্থিত গিরিখাত ঘুড়তে যাওয়ার একটি যুক্তিসঙ্গত উপায় হল সাইকেল। শহরে যান-চলাচল বেশি নেই তাই পরিবেশ মোটামুটি শান্ত। সমস্ত শহর ও শহরাঞ্চলের বাইরে সাইকেল পথের একটি সুসংহত অন্তর্জাল রয়েছে।
দ্রষ্টব্য
[সম্পাদনা]- লন্সেস্টন সিটি পার্কঃ এখানে একটি ঘেড়া জায়গার মধ্যে প্রচুর সংখ্যক ম্যাকাক বানর রয়েছে।
- বিভিন্ন ঐতিহাসিক বাড়ি এবং দালান যার মধ্যে রয়েছে ম্যাকোয়ারি হাউস, ফ্র্যাঙ্কলিন হাউস, এন্টালি হাউস, ক্ল্যারেন্ডন হাউস এবং ওল্ড আমব্রেলা শপ।
- জাতীয় মোটর যাদুঘর।
- তাসমানিয়া চিড়িয়াখানা। ঠিকানাঃ ১১৬৬ এক্লেস্টন রোড, নদীর ধার। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৯৬ ৬১০০। এখানে প্রায় ১০০ প্রজাতির প্রাণী আছে।
- রানী ভিক্টোরিয়া যাদুঘর। ঠিকানাঃ ২ ইনভারমে রোড, ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩২৩ ৩৭৭৭। ঔপনিবেশিক শিল্প, সমসাময়িক কারুকাজ এবং নকশা, তাসমানিয়ান ইতিহাস এবং প্রাকৃতিক বিজ্ঞানের বিভিন্ন নিদর্শন এখানে সংরক্ষিত আছে। একটি তারামন্ডল আছে এখানে। লন্সেস্টনের শিল্প পরিবেশ এবং রেলওয়ে কর্মশালার সাথে সম্পর্কিত বস্তুর প্রদর্শনী সমন্বিত বিস্তৃত এই জাদুঘর এই শহরের অন্যতম দ্রষ্টব্য।
তামার দ্বীপ
[সম্পাদনা]তামার দ্বীপ জলাভূমি তাসমানিয়ার উত্তরে লন্সেস্টনের কেন্দ্রস্থল থেকে ১০ মিনিটের দূরত্বে অবস্থিত। এটি একটি সংরক্ষিত জলাভূমি অঞ্চল।
১৯৮০ এর দশক পর্যন্ত তামার দ্বীপ ব্যক্তিগত এবং সার্বজনীন কার্যকর্তাদের কাছে লিজ দেওয়া হয়েছিল। ১৯৮০-এর দশকে তাসমানিয়ান সরকার তামার দ্বীপের চারপাশে জলাভূমি এলাকা ক্রয় করে, যা বৃহত্তর তামার নদী সংরক্ষণ এলাকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
এই অঞ্চলে অবস্থিত একটি সহায়ক কেন্দ্র আগত দর্শকদের জলাভূমি সম্পর্কে বিভিন্ন তথ্য প্রদান করে এই অঞ্চল সম্পর্কে জানতে সহায়তা করে। এর সাথে এরা ভ্রমনকারীকে একটি পায়ে হাঁটা পথ ধরে জলাভূমির মধ্যে নিয়ে যাওয়া হয়। এই পায়ে হাটা পথ শেষ হয় পাখিদের বিচরনক্ষেত্রে এবং ঐতিহাসিক তামার দ্বীপে।
ক্যাটারাক্ট গিরিখাত
[সম্পাদনা]
ক্যাটারাক্ট গিরিখাত লন্সেস্টন শহরের কেন্দ্র থেকে ১ কিমি দূরে অবস্থিত এটি একটি নদীখাত। পার্কের প্রবেশপথে সারাদিন বা ঘন্টার মধ্যে পেইড পার্কিং আছে।
- এই অঞ্চলে গিরিখাতের পাশ দিয়ে অনেক সুদৃশ্য হাঁটাপথ আছে যেগুলো ধরে হাঁটলে এক অনন্য অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হওয়া যায়। এখানে একটি ঝুলন্ত সেতু আছে।
- এখানে নদীতে সাঁতারো কাটা যায়। এখানকার জল বেশ ঠান্ডা। সাঁতারের জন্য প্রবেশ বিনামূল্যে। এখানে একটি উত্তপ্ত সুইমিং পুও রয়েছে, সেখানেও বিনামূল্যে প্রবেশ করা যায়।
- এখানকার বাগানেও ঘুড়ে বেড়ানো যায়। বাগানে ময়ূর আছে।
- ক্রীরাপ্রেমী মানুষরা এখানে এখানে খেলার মাঠে খেলা করতে পারে।
- নদীখাতের এক পার থেকে আরেক পারে যাওয়ার জন্য ভ্রমনকারীরা চেয়ারলিফ্ট নিতে পারেন। চেয়ারলিফ্টে যাওয়া ও আসার একমুখী টিকিটের সমান মূল্য।
- গিরিখাতের প্রতিটি রাস্তার মোড়ে একটি ক্যাফে রয়েছে, যেখানে আইসক্রিম, কফি, স্ন্যাকস ইত্যাদি পাওয়া যায়।
করনীয়
[সম্পাদনা]- তামার নদীতে ভ্রমণ করুন
- তামার উপত্যকার আশেপাশের মদ্যশালাগুলিতে ঘুড়ে দেখা যায়।
- বোয়াগের মদ তৈরির কারখানা ঘুড়ে দেখা। ঠিকানাঃ ৩৯ উইলিয়াম সেন্ট। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩২৬৩০০। লন্সেস্টনের কেন্দ্রস্থলে তামার হোটেলে অবস্থিত বোয়াগস সেন্টার ফর বিয়ার লাভারস। সপ্তাহের প্রায় প্রতিদিন সকাল ৯ টা থেকে এরা পর্যটকদের জন্য এক বিশেষ ভ্রমনের ব্যবস্থা করে। সরকারি ছুটির দিনে এই পানশালা বন্ধ থাকে। আগে থেকে বুকিং করে আস্তে হয়। পা ঢাকা জুতো পরে আসা অপরিহার্য।
- সপ্তাহান্তের সকালে লন্সেস্টন পার্কে স্থানীয় যোগব্যায়াম শিক্ষকরা ব্যায়ামের শিক্ষা প্রদান করে। শনিবার সকালে সিটি পার্কে ফসলের বাজারের আগে এবং রবিবার সকালে রিভারবেন্ড পার্কে এই ব্যায়াম শিক্ষার আয়োজন করা হয়। [www.werethee.com.au ওয়েবসাইট]। যোগদান করার জন্য বুকিংয়ের প্রয়োজন নেই।
- লন্সেস্টন ভৌতিক প্রদর্শনী। ঠিকানাঃ ১৪ ব্রিসবেন সেন্ট, ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৪২১ ৮১৯ ৩৭৩। রয়্যাল ওক এ রাত্রি সাড়ে আটটায় এই ভৌতিক প্রদর্শনী শুরু হয়। এই প্রদর্শনীর মাধ্যমে অস্ট্রেলিয়ার প্রাচীনতম শহরগুলির মধ্যে একটিতে রাত্রিবেলা হাঁটার অভিজ্ঞতা সঞ্চয় করা যায়, তার সাথে ১৯ শতকে লন্সেস্টনের ভয়ঙ্কর যে প্রতিচ্ছবি ছিল তা আবিষ্কার করা যায়। ইতিহাস প্রেমীদের জন্য আকর্ষণীয় এই অভিজ্ঞতা। এই প্রদর্শনীর জন্য বুকিং প্রয়োজন। স্থানীয় হোটেল থেকে বুকিং -এর জন্য একটি ভাউচার পাওয়া যায় যার মূল্য একজন ব্যক্তির জুন্য ২০ থেকে ২৪ ডলারের মধ্যে।
- ইয়র্ক পার্ক (বাণিজ্যিকভাবে ইউনিভার্সিটি অব তাসমানিয়া স্টেডিয়াম নামে পরিচিত, পূর্বে অরোরা স্টেডিয়াম নামে পরিচিত ছিল)। ঠিকানাঃ ২ ইনভার্মে রোড, ইনভার্মি। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩২৩ ৩৩৮৩। এটি তাসমানিয়ার বৃহত্তম ক্রীড়া স্থাওল। এখানে সর্বোচ্চ ২১,০০০ জন বসে খেলা দেখতে পারে। এখানে ক্রিকেট খেলা দেখা এক অনন্য অভিজ্ঞতা।
- লন্সেস্টনে ঐতিহাসিক ক্যামেরন সড়ক বরাবর হাঁটা এক অন্যরকম অভিজ্ঞতা। লন্সেস্টন হিস্টোরিক্যাল সোসাইটির পৃষ্ঠা -তে বিস্তারিত তথ্য দেওয়া আছে।
কেনাকাটা
[সম্পাদনা]- তাসমানিয়ান উলের পণ্য: ওয়েভারলি উলেন মিলস, দ্য শিপস ব্যাক (জর্জ সেন্ট)। উলের পন্য কেনার এক আদর্শ জায়গা।
- তাসমানিয়ান খেলনা, হাতের পুতুল ইত্যাদি বেশ জনপ্রিয়। উতসাহী পর্যটকদের অবশ্যই সংগ্রহ করা উচিত।
- ডিজাইন সেন্টার তাসমানিয়া। ঠিকনাঃ সিএনার ব্রিসবেন এসটি অ্যান্ড তামার এসটি, সিটি পার্ক। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৫৫০৬। অস্ট্রেলিয়ার সমসাময়িক কাঠের নকশার একমাত্র সংগ্রহশালা। এখানে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিকভাবে কারুশিল্প, নকশা এবং শিল্পের প্রদর্শনী হয়।
আহার
[সম্পাদনা]সস্তা
[সম্পাদনা]- মর্টি'স ফুড কোর্ট। ঠিকানাঃ ২৫ ওয়েলিংটন সেন্ট, ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৫৭৮৮। এটি একটি ছোট খাবারের দোকান যেখানে বিভিন্ন ধরণের খাবার রয়েছে। এখানে বিভিন্ন এশিয়ান খাবার এবং কফি/ওয়াইন পরিবেশন করা হয়। এরা কেকও বিক্রি করে।
- অ্যারোমাস ফাইন ফুড ক্যাফে|ঠিকানাঃ ২৭২ চার্লস সেন্ট। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৪১৫০। একটি শান্ত এবং আরামদায়ক এলাকায় এই ক্যাফেটি অবস্থিত। এখানে ভাল কফি এবং পেস্ট্রি পাওয়া যায়।
এছাড়াও এখানকার ফিস অ্যান্ড চিপস একটি জনপ্রিয় খাবার। অনেকের মতে এখানকার ফিস অ্যান্ড চিপস স্বাদে সেরা। মরসুমের উপর নির্ভর করে মাছের দাম বাড়ে কমে।
মধ্যমান
[সম্পাদনা]- স্টার অফ সিয়াম। ঠিকানাঃ প্যাটারসন এসটি। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ২৭৮৬। এই রেস্তোরার অভ্যন্তর কাঠের কারূকাজ দিয়ে সজ্জিত। এখানে নৈমিত্তিক থাই খাবার পাওয়া যায়।
- লা ক্যালাব্রিসেলা। ঠিকানাঃ ৫৬ ওয়েলিংটন এসটি। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ১৯৫৮। ইমেইলঃ[email protected] । বুধ থেকে সোম বিকাল ৫ টা থেকে খোলা থাকে। ইতালীয় এবং ভূমধ্যসাগরীয় পিজা, পাস্তা, সালাদ এবং পাই পাওয়া যায়।
- দ্য প্রিকলি ক্যাকটাস। ঠিকানাঃ ৭২-৭৪ জর্জ সেন্ট, ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩৪ ০৫৮৪। ধ্রুপদী মেক্সিকান খাবার পাওয়া যায়। এখানকার ফিশবোল এবং মার্গারিটাস বিখ্যাত।
- ফ্র্যাঙ্কিজ কফি হাউস। ঠিকানাঃ ৪২ জর্জ সেন্ট। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৮৬৪৮। ঘরোয়া ইতালীয় খাবার পাওয়া যায়।
- দ্যা মেটজ। ঠিকানাঃ ১১৯ সেন্ট জন এসটি। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৭২৭৭। পিজা ও অন্যান্য ইতালীয় খাবার পাওয়া যায়।
- স্টার বার ক্যাফে। ঠিকানাঃ ১১৩ চার্লস এসটি। কাঠের উনানে বানানো পিজা পাওয়া যায়।
- ব্রেড + বাটার ক্যাফে। ঠিকানাঃ ৭০ এলিজাবেথ এসটি। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬১২৪ ২২৯৯। ঘরে তৈরি পাউরুটি, মাখন, ভিয়েনোইজারী এবং কেক পাওয়া যায়। সেইসাথে চমৎকার কফি এবং অন্যান্য ক্যাফে স্টাইলের স্থানীয় পণ্য দিয়ে তৈরি পানীয় পাওয়া যায়। এটি শুধুমাত্র প্রাতঃরাশ বা দুপুরের খাবারের হোটেল।
- মি বাহ। ঠিকানাঃ ৩৯-৪১ ইনভার্মে রোড। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ১৩০৮। এখানে তাসমানিয়ান সামুদ্রিক খাবারের সাথে চাইনিজ শৈলীর মিশ্রিত খাবার পাওয়া যায়।
দামী
[সম্পাদনা]- স্টিলওয়াটার ঠিকানাঃ 2 ব্রিজ রোড। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৪১৫৩। ইমেইলঃ[email protected] । মার্জিত রুচির এবং সমসাময়িক তাসমানিয়ান খাবার পাওয়া যায়। এখানকার রাই দিয়ে তৈরি ওয়াফলস বেশ সুস্বাদু।
- ব্রিসবেন স্ট্রিট বিস্ত্রো। ঠিকানাঃ ২৪ ব্রিসবেন এস্টি। আধুনিক অস্ট্রেলিয়ান/ফরাসি শৈলীর খাবার পাওয়া যায়। অগ্রিম নির্দেশ দিলে খাদ্যতালিকা থেকে এরা আগমনকারীর জন্য পখাবার বানিয়ে রাখে। আগে থেকে বুকিং অপরিহার্য।
- দ্য গর্জ রেস্তোরাঁ। ঠিকানাঃ ৭৪ গর্জ রোড। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৩৩৩০। সুন্দর পরিবেশে অবস্থিত রেস্তোরাঁ। ভেতরে ও বাইরে খাবার পরিবেশনের ব্যবস্থা আছে। ময়ূর ঘুরে বেড়ায়।
- কুইগলির
- ডকসাইড
- ব্ল্যাক কাউ
পানশালা
[সম্পাদনা]লন্সেস্টনে দ্য কক অ্যান্ড বুল এবং আইরিশ মারফি'স সহ বেশ কয়েকটি পানশালা রয়েছে । শহরের কেন্দ্রস্থলে অনেক রাস্তার মোড়ে পানশালা রয়েছে।
বিশ্রামস্থল
[সম্পাদনা]এই এলাকায় অনেক মোটেল এবং হোটেল রয়েছে যেখানে ভ্রমনকারীরা রাত্রিযাপন করতে পারেন।
- আর্ট হোটেল অন ইয়র্ক( ওল্ড বেকারি ইন)। ঠিকানাঃ ২৭০-২৮০ ইয়র্ক স্ট্রীট (ইয়র্ক এবং মার্গারেট রাস্তার কোণে)। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৭৯০০। প্রবেশ: দুপুর ২টা, প্রস্থান: সকাল ১০টা। ১০০ বছরের পুরানো একটি বেকারি আসেপাসের সমসাময়িক টাউনহাউসগুলির সাথে মিলিত হয়ে এই হোটেলের পত্তন করেছে। ঘরগুলি সাদামাটা কিন্তু পরিষ্কার এবং ভাল। ভালোরকম দেখাশোনা হয় ঘরগুলির। গাড়ী রাখা প্রচুর জায়গা। এক রাতের ভাড়া ১২৫ ডলা।
- দ্যা সেবেল লন্সেস্টন। ঠিকানাঃ কর্নার স্ট্রীট জন এবং উইলিয়াম স্ট্রিটস, ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩৩ ৭৫৫৫। ইমেইলঃ [email protected] । লন্সেস্টনের এই হোটেলটি শহরের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত। লন্সেস্টনের সমুদ্রবন্দর এবং ক্যাটারাক্ট গিরিখাত এখান থেকে হাঁটাপথের দূরত্ব।
- ওয়ারাতাহ অন ইয়র্ক। ঠিকানাঃ ১২ ইয়র্ক স্ট্রীট। ফোন নাম্বারঃ +৬১ ৩ ৬৩৩১ ৩৩০০। ইমেইলঃ [email protected] ।
পরবর্তী গন্তব্য
[সম্পাদনা]- জর্জ টাউনের ঐতিহাসিক শহর এবং বাতিঘরটি। তামার নদীর ধার ধরে উত্তরদিকে এক ঘন্টার পথ।
- পার্থ এবং লংফোর্ড ফ্রিওয়ের মধ্য দিয়ে ২০ কিমি দক্ষিণে ঐতিহাসিক শহর।
- এখান থেকে ডেভনপোর্ট এবং ডেলোরাইন ঘুড়ে আসা যায়। পশ্চিম তামার নদীকে অনুসরণ করে, উত্তর উপকূল বরাবর যেতে হয় এবং দক্ষিণ উপকূল বরাবর বাঁক নিয়ে শহরের রাস্তা পাওয়া যায়।
- সেন্ট হেলেন্স হল পূর্ব উপকূলের একটি উপকূলীয় শহর। এখান থেকে ঘুড়ে আসা যায়।
- স্কটসডেল ল্যাভেন্ডার খামার।
- জর্জ টাউন; পূর্ব তামারের উত্তরে একটি ঐতিহাসিক বসতি।
- বেন লোমন্ড জাতীয় উদ্যান; উত্তর-পূর্ব তাসমানিয়ার একটি স্কি করার এবং পর্বত আরোহনের এলাকা।