বান্দিয়াগারা
বান্দিয়াগারা মালির ডোগোন দেশের একটি শহর।
বুঝুন
[সম্পাদনা]
বান্দিয়াগারা হচ্ছে ডোগোন দেশের ট্রেকিং ভ্রমণের মূল প্রবেশদ্বার। ফলে, এখানে পর্যটকেরা রসদ সংগ্রহ, রাত যাপন এবং গাইড বা চালক খুঁজে পাওয়ার সুযোগ পান। তবে শহরটির কাছাকাছি অবস্থানের কারণে অনেক কিছুই তুলনামূলকভাবে বেশি দামে বিক্রি হয়। তবে যারা শেষ মুহূর্তে প্রয়োজনীয় কিছু খুঁজছেন, তাদের জন্য এটি উপযোগী।
"বান্দিয়াগারার পাহাড় (ডোগোনদের ভূমি)" একটি সাংস্কৃতিক প্রাকৃতিক অঞ্চল, যা বেলে পাথরের মালভূমি, খাড়া পাহাড় ও সমভূমির সংমিশ্রণ। ১৯৮৯ সালে বান্দিয়াগারা এসকার্পমেন্টকে ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হয়।
প্রবেশ
[সম্পাদনা]বাসে
[সম্পাদনা]বান্দিয়াগারার সঙ্গে বাস যোগাযোগ রয়েছে, তবে তা মূলত মোপতি এবং সেভারে শহর পর্যন্ত সীমাবদ্ধ। বামাকোর মতো দূরবর্তী গন্তব্যে যেতে হলে একটু ভালোভাবে পরিকল্পনা করতে হয়। বাজার বসার দিনে বাস ধরাই সবচেয়ে ভালো সময়।
গাড়িতে
[সম্পাদনা]বেশিরভাগ পর্যটকই ভাড়া করা বা নিজেদের গাড়িতে করে এখানে আসেন। শহরটি ছোট হওয়ায় গাড়ি চালানো সহজ। গাড়ি থাকলে ডোগোন দেশের বিভিন্ন গ্রামে যাতায়াত অনেক সহজ হয়, কারণ সেখানে বাস চলে না। যদি আপনি গাড়ি খুঁজছেন, তাহলে পাশের শহরগুলো থেকে খোঁজা ভালো, কারণ বান্দিয়াগারায় দাম অনেক বেশি।
ঘুরে দেখুন
[সম্পাদনা]বান্দিয়াগারা এতটাই ছোট যে পায়ে হেঁটেই শহরটি ঘুরে দেখা যায়।
দেখুন
[সম্পাদনা]বান্দিয়াগারায় দেখার মতো খুব বেশি কিছু নেই। তবে শহরের কেন্দ্রস্থলে গোলচত্বরের মধ্যে প্রশাসনিক ভবনটি একটি আকর্ষণীয় স্থাপত্য নিদর্শন।
করুন
[সম্পাদনা]কিনুন
[সম্পাদনা]খাবার
[সম্পাদনা]পানীয়
[সম্পাদনা]ঘুম
[সম্পাদনা]- লা ফালাইস, মূল সড়ক, ☎ +২২৩ ২১ ৪৪ ২১ ২৮, ইমেইল: [email protected]। এই শহরের জন্য একটি ভালো হোটেল। তাপমাত্রা সহনীয় হলে এসি না নিয়ে শুধু ফ্যানের রুম নেওয়াই তুলনামূলকভাবে সাশ্রয়ী।
যোগাযোগ
[সম্পাদনা]পরবর্তী গন্তব্য
[সম্পাদনা]- ডোগোন কান্ট্রি – এই অঞ্চলটি মূলত এখানেই যাওয়ার জন্য পর্যটকেরা আসে, এটি গেটওয়ে শহর।
- মোপতি – কাছাকাছি একটি বড় শহর যেখানে ঐতিহাসিক পুরনো শহর রয়েছে।
- সেভারে – মোপতির চেয়েও কাছাকাছি শহর, এখানে বেশ কিছু হোটেল থাকলেও দর্শনীয় স্থান খুব বেশি নেই।
{{#মূল্যায়ন:শহর|রূপরেখা}}