ফিরোজাবাদ
ফিরোজাবাদ (ফারসি: فيروزآباد ; মধ্য ফারসি: গোর বা আরদাশির-খোররাহ, যার অর্থ "আরদাশিরের গৌরব") ইরানের ফারস প্রদেশে অবস্থিত একটি শহর, যার জনসংখ্যা ৬০,০০০। শহরটি কাদা দিয়ে তৈরি একটি প্রাচীর ও খাল দিয়ে ঘেরা।
অনুধাবন করুন
[সম্পাদনা]এই স্থানে আগে গোর নামের একটি প্রাচীন শহর ছিল, যা পরবর্তীতে ম্যাসিডোনিয়ার আলেকজান্ডারের হাতে ধ্বংস হয়। শতাব্দী পর, সাসানিয়ান রাজবংশের প্রতিষ্ঠাতা আরদাশির I এই শহর পুনর্গঠন করেন, যা ৭ম শতকে আরবদের আক্রমণে আবার ধ্বংস হয়ে যায়।
যান
[সম্পাদনা]শহরটি শিরাজ শহর থেকে ১২০ কিমি দক্ষিণে অবস্থিত।
ঘুরুন
[সম্পাদনা]দেখুন
[সম্পাদনা]

- 1 ঘাল'এ দোখতার (قلعه دختر, যা দ্য মেডেন ক্যাসেল নামেও পরিচিত)। এই দুর্গটি আরদাশির I দ্বারা ২০৯ খ্রিস্টাব্দে বর্তমান ইরানের ফারস অঞ্চলে নির্মিত হয়। এটি ফিরোজাবাদ-শিরাজ সড়কের পাশে একটি পাহাড়ের ঢালে অবস্থিত। এই দুর্গে সাসানীয় প্রাসাদ ও নগর স্থাপত্যের পুনরাবৃত্ত বৈশিষ্ট্য দেখা যায়: দীর্ঘ হল, খিলান, গম্বুজ, খাঁজকাটা জানালা এবং সিঁড়ি।
- 2 আরদাশির বাবাকানের দুর্গ (قلعه اردشير بابکان, যা আতাশ-কাদেহ নামেও পরিচিত) (ফিরোজাবাদের ৬ কিমি উত্তর)।
সোম-শুক্র ০৮:০০–১৮:০০। এই দুর্গটি সেই পর্বতের ঢালে অবস্থিত, যেখানে ঘাল'এ দোখতার নির্মিত। এটি সাসানীয় সম্রাট আরদাশির I দ্বারা খ্রিস্টাব্দ ২২৪ সালে নির্মিত হয়। এটি প্রাচীন গোর শহর, অর্থাৎ পুরনো ফিরোজাবাদ থেকে দুই কিমি উত্তরে অবস্থিত। প্রাসাদটি একটি ছবির মতো পুকুরের পাশে নির্মিত, যা একটি প্রাকৃতিক ঝর্ণা থেকে পানি পেতো, সম্ভবত পারস্যের পানি ও বৃদ্ধি দেবী আনাহিতার সাথে সম্পর্কিত।
১৫০,০০০ রিয়াল।
- 3 শাহর-এ গোর (ফিরোজাবাদ থেকে ৩ কিমি উত্তর-পশ্চিমে)। পুরাতাত্ত্বিক স্থান - ধ্বংসপ্রাপ্ত গোর শহরের অবশেষ।
- অগ্নি মন্দির টাওয়ার। ধ্বংসপ্রাপ্ত গোর শহরের অল্প কয়েকটি অবশিষ্টাংশের একটি।
করুন
[সম্পাদনা]কিনুন
[সম্পাদনা]খান
[সম্পাদনা]পান করুন
[সম্পাদনা]রাত যাপন করুন
[সম্পাদনা]যোগাযোগ
[সম্পাদনা]পরবর্তী গন্তব্য
[সম্পাদনা]{{#মূল্যায়ন:শহর|রূপরেখা}}