তমলুক



তমলুকের বর্গভীমা মন্দির
তমলুক রাজবাড়ির ধংসাবশেষ

তমলুক ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের পূর্ব মেদিনীপুর জেলার একটি সদর শহর। প্রাচীন নগর ও ঐতিহাসিক বন্দর শহর তাম্রলিপ্ত বর্তমানে নাম তার তমলুক। বর্তমান শহরটি রূপনারায়ণ নদীর তীরে অবস্থিত।

জানুন

[সম্পাদনা]

প্রবেশ

[সম্পাদনা]

আকাশপথে

[সম্পাদনা]

নিকটতম বিমানবন্দর হলো কলকাতার নেতাজি সুভাষচন্দ্র বসু আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর (CCU আইএটিএ), যা ভারতের সমস্ত শহর এবং বিভিন্ন আন্তর্জাতিক শহরের সঙ্গে আকাশপথে সংযুক্ত। কলকাতা বিমানবন্দর থেকে তমলুকের দূরত্ব প্রায় ৯৩ কিলোমিটার।

রেলপথে

[সম্পাদনা]

হাওড়া-মেচেদা-তমলুক লাইন দুটি ভাগে বিভক্ত: একটি চলে যাচ্ছে হলদিয়া এবং অন্যটি দিঘা। তমলুক রেলওয়ে স্টেশন হল পাঁশকুড়া-হলদিয়া লাইন এর একটি গুরুত্বপূর্ণ রেলওয়ে স্টেশন।

  • 1 তমলুক জংশন রেলওয়ে স্টেশন উইকিপিডিয়ায় তমলুক জংশন রেলওয়ে স্টেশন (Q59967584)

সড়কপথে

[সম্পাদনা]

জাতীয় সড়ক ৬ এর সাথে কোলাঘাটের সঙ্গে তমলুকের ভাল সড়ক যোগাযোগ রয়েছে।

ঘুরে দেখুন

[সম্পাদনা]
মানচিত্র
'"`UNIQ--maplink-00000001-QINU`"'
তমলুকের মানচিত্র

দেখুন

[সম্পাদনা]
  • 2 বর্গভীমা মন্দির (ভীমরূপা মাতা)। বর্গভীমা বা ভীমরূপা মাতা বঙ্গদেশের পৌরাণিক তাম্রলিপ্ত জনপদের অধিষ্ঠাত্রী দেবী। তিনি হলেন কালী মতান্তরে উগ্রতারা। এটি এক হাজার বছরেরও বেশি পুরানো এবং ভগবান বিশ্বকর্মার ভাস্কর্যে মন্দির তৈরি বলে বিশ্বাস করা হয়। এই মন্দিরটি ৫১টি শক্তিপীঠের মধ্যে একটি। পুরাণ মতে সতীর বাম পায়ের কনিষ্ঠা আঙুলটি এখানে পড়েছিল। মন্দিরের বাইরের দেওয়ালে অষ্টাদশ শতাব্দীর শৈলীতে ২৭টি পোড়ামাটির বিভিন্ন দেবদেবীর মূর্তি রয়েছে। এ মন্দিরটি রেখা দেউল রীতির। উইকিপিডিয়ায় বর্গভীমা মন্দির (Q64343304)
  • 3 তমলুক রাজবাটী (তমলুক রাজবাড়ি)। তমলুকের রাজবাড়ি খ্রিষ্টপূর্ব ৫ম শতাব্দীতে ময়ূরবংশীয় রাজাদের দ্বারা নির্মিত হয়েছিল। তবে সে রাজবাড়ির কোন চিহ্ন এখন আর দেখা যায় না। বর্তমান রাজবাড়িটি পরবর্তীকালে ত্রিশ একর জমির উপর সম্ভবতঃ কৈবর্ত রাজাদের দ্বারা স্থাপিত হয়েছিল। আর রাজবাড়ীর যে ধংসাবশেষ এখন দেখা যায় সেটি একটি অসমাপ্ত দোতলা বাড়ি। রাজা লক্ষ্মীনারায়ণ (১৮২১-১৮৫৭ খ্রিঃ) বাড়িটি তৈরি করতে শুরু করেন। কিন্তু পারিবারিক অন্তর্দ্বন্দের কারণে নিজের জীবদ্দশায় সমাপ্ত করে যেতে পারেন নি। (Q56247259)
  • 4 প্রত্নতাত্ত্বিক যাদুঘর, তমলুক

রাত্রিযাপন

[সম্পাদনা]