গজনী
গজনী কাবুলের দক্ষিণে অবস্থিত একটি ছোট শহর এবং প্রদেশ।
কিভাবে পৌঁছাবেন
[সম্পাদনা]কাবুল থেকে দক্ষিণে কান্দাহার যাওয়ার প্রধান সড়ক (হাইওয়ে ১) গজনীর মধ্য দিয়ে যায়। এটি কাবুল থেকে প্রায় দুই ঘণ্টার রাস্তা। এছাড়াও গারদেজ এবং পূর্ব দিকে আশেপাশের গ্রামে যাবার রাস্তা আছে। হাজারাজাত অঞ্চলের বিভিন্ন শহরের দিকেও রাস্তা রয়েছে। ছোট গজনী বিমানবন্দরটিতে নিয়মিত কোনো ফ্লাইট নেই, তবে এটি চার্টার্ড ফ্লাইট গ্রহণে সক্ষম।
ঘুরে দেখুন
[সম্পাদনা]দেখার স্থান
[সম্পাদনা]

- 1 গজনী মিনার। দুইটি চমৎকাররূপে অলংকৃত মিনার, যেগুলো প্রায় এক হাজার বছর পুরোনো। এগুলো একটি বড় মসজিদের অবশিষ্টাংশ।
- 2 গজনীর দুর্গ।
- ইসলামিক শিল্পকলা জাদুঘর (রাউজা শহরতলিতে, শহরের উত্তর-পূর্ব দিকে)। ১৯৬৬ সালে আবদ আল-রাজ্জাকের পুনরুদ্ধারকৃত ষোড়শ শতাব্দীর সমাধিতে ইসলামী যুগের নিদর্শন প্রদর্শনের জন্য ইতালীয় প্রত্নতাত্ত্বিক মিশন এই জাদুঘর প্রথম খোলে। জাদুঘরটি ২০০৭ সালে পুনরায় খোলা হয়।
- 3 তাপা সারদার ধ্বংসাবশেষ। একটি পুরনো বৌদ্ধ মঠের ধ্বংসাবশেষ।
- মিনার শহরের উত্তরে অবস্থিত।
- কালাই পাসার, গজনীর একটি গ্রাম যা পিকনিকে যাওয়ার জন্য চমৎকার একটি স্থান।
- সুলতান মাসউদ তৃতীয়ের প্রাসাদ
- সেবুক তিগিনের সমাধি
- সুলতান মাহমুদের সমাধি
- সানাইয়ের সমাধি
করুন
[সম্পাদনা]কিনুন
[সম্পাদনা]খাবার
[সম্পাদনা]মুল্লাখাইল গোত্রের খাবার সুস্বাদু হিসেবে পরিচিত। এ খাবারগুলো শহর ও গ্রামীণ এলাকায় (বিশেষ করে চারগালো, খনাও খাইলি ও পিরিখাইল ও কল্লিয়া এলাকায়) পাওয়া যায়। পারখাইল গোত্রের খাবার “রোয়াশ” (স্থানীয়রা যাকে “নমকিন” বলে) শহরের রেস্টুরেন্ট এবং আশেপাশের এলাকাতেও পাওয়া যায়। দেশের সবচেয়ে উৎকৃষ্ট খাসির মাংস আজরিস্তানে উৎপাদিত হয় এবং এটি এখানকার খাবারে মূল উপাদান। মুল্লাখাইলদের “লান্ধি” নামক খাবারটি একটি সম্পূর্ণ খাসি, যা শুকিয়ে ঠাণ্ডা ওবস্থায় সংরক্ষণ করা হয়। "খাদি কাবাব" হলো একটি খাসির বারবিকিউ, অন্যদিকে "সাজ্জি" (খাসির পা) এবং "পোলাও" এখানকার অন্যান্য স্থানীয় খাবার। সাঙ্গার সংলগ্ন ছোট হোটেলগুলো পর্যটকদের থাকার সুযোগ দেয়।
পানীয়
[সম্পাদনা]ঘুমানো
[সম্পাদনা]পরবর্তী গন্তব্য
[সম্পাদনা]{{#মূল্যায়ন:শহর|রূপরেখা}}