এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি পরিবর্ধন বা বড় কোনো পুনর্গঠনের মধ্যে রয়েছে। এটির উন্নয়নের জন্য আপনার যে কোনো প্রকার সহায়তাকে স্বাগত জানানো হচ্ছে। যদি এই নিবন্ধ বা অনুচ্ছেদটি কয়েকদিনের জন্য সম্পাদনা করা না হয়, তাহলে অনুগ্রহপূর্বক এই টেমপ্লেটটি সরিয়ে ফেলুন। এই নিবন্ধটির সর্বশেষ সম্পাদনা করেছেন Ishtiak Abdullah (আলাপ | অবদান) ২৫ ঘণ্টা আগে। (শোধন)

আলকোশ ইরাক-এর বিতর্কিত নিনেভে প্রদেশের একটি জাতিগত অ্যাসিরিয়ান শহর, তবে ইরাকি কুর্দিস্তান দ্বারা নিয়ন্ত্রিত।

আলকোশের দিকে যাওয়ার রাস্তাটি সামরিক চেকপয়েন্টে ভরপুর। এই চেকপয়েন্টগুলোর সাথে কীভাবে আচরণ করবেন সে সম্পর্কে আরও তথ্যের জন্য যুদ্ধ অঞ্চলে নিরাপত্তা দেখুন। শারিয়া নামে একটি গ্রাম দিয়ে একটি পথ রয়েছে যেখানে কম চেকপয়েন্ট থাকবে এবং আপনি বিতর্কিত অঞ্চলে কম গভীরে প্রবেশ করবেন। তবে, যদি আপনি দুহোক থেকে একটি ট্যাক্সি নেন, তারা সম্ভবত মসুলের দিকে যাবে এবং বাড্রিয়া গ্রামের জাখো রোডে বামে মোড় নেবে। ট্যাক্সি চালক জানবেন যে এই পথটি ভ্রমণের জন্য যথেষ্ট নিরাপদ কিনা (সেপ্টেম্বর ২০২২ সালে এটি নিরাপদ ছিল)।

দুহোক থেকে আলকোশ এবং রাব্বান হরমজিদে ফিরে যাওয়ার একটি ট্যাক্সি ট্রিপ (শহর এবং এর গির্জাগুলোর জন্য কিছু সময় পরিকল্পনা করুন) সম্ভবত ৪০,০০০ দিনারের মতো সস্তা হতে পারে, তবে এটি আরও বেশি হতে পারে।

ফিরে যাওয়ার পথে, আপনি কাসারায় নামতে পারেন এবং জাখো পর্বতে উঠতে পারেন যাতে আপনি হালামাতা গুহা-তে অ্যাসিরিয়ান রিলিফস খুঁজে পান।

• 36.74904543.1151051 রাব্বান হরমজিদ মনাস্টেরি (دير الربان هرمزد)। চালডিয়ান ক্যাথলিক গির্জার সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ মনাস্টেরি, যা ৬৪০ খ্রিস্টাব্দে প্রতিষ্ঠিত। ভবনগুলোর পিছনে গুহাগুলোতে খুব বেশি কিছু দেখা যায় না, তবে এটি ভ্রমণের যোগ্য - যদি কেবল উপত্যকার দৃশ্যের জন্য হয়। মধ্যাহ্নভোজের আগে বা পরে আসার চেষ্টা করুন, কারণ এটি পাহারা দিচ্ছে এমন সৈনিক হয়তো বিরতি নিচ্ছেন এবং সেই কারণে জায়গাটি বন্ধ করে দিতে পারেন। ফ্রি। (হালনাগাদের তারিখ সেপ্টে ২০২২)
• 36.737943.09722 সেন্ট জর্জের চালডিয়ান ক্যাথলিক গির্জা (মার গর্গিস)। শহরের প্রধান চালডিয়ান ক্যাথলিক গির্জা, যা ১৯০৬ সালে নির্মিত। এই অঞ্চলের অনেক গির্জার মতো, এটি বিকেলে খোলা থাকে বলে মনে হয়। ফ্রি। (হালনাগাদের তারিখ সেপ্টে ২০২২)
• 36.738443.0963 নবী নাহুমের সমাধি। অস্পষ্ট। নবী নাহুম যিনি ওল্ড টেস্টামেন্টে বারো ক্ষুদ্র নবীর একজন, তাকে এখানে সমাধিস্থ করা হয়েছে বলে মনে করা হয় এমন বেশ কয়েকটি স্থানের একটি। কয়েক শতাব্দী ধরে, এই সমাধি একটি আঞ্চলিক তীর্থযাত্রার গন্তব্য ছিল যতক্ষণ না কুর্দি-ইহুদি সম্প্রদায় ১৯৫১ সালে ইসরায়েলে গণ অভিবাসন করে। (হালনাগাদের তারিখ সেপ্টে ২০২২)

ইরাক নিবন্ধের সতর্কতা দেখুন।

{{#মূল্যায়ন:শহর|রূপরেখা}}